Skip to main content

শর্টকার্ট ভাইরাস ডিলিট করুন ১০ সেকেন্ডেই

শর্টকার্ট ভাইরাস ডিলিট করুন ১০ সেকেন্ডেই
অক্টোবর 11, 2018 : বিভাগ- আইটি Tips & Tricks

হ্যালো বন্ধুরা, শর্টকার্ট ভাইরাস সম্পর্কে আমরা সকলেই পরিচিত। শর্টকার্ট ভাইরাস খুবই বিপদজনক মনে না করা হলেও এটি কিন্তু অত্যন্ত বিরক্তিকর এবং ছোঁয়াচে একটি কম্পিউটার ভাইরাস। অর্থাৎ যখন শর্টকার্ট ভাইরাসে আক্রান্ত কোন পেনড্রাইভ কম্পিউটারে ঢুকানো হয় তখন ঐ পেনড্রাইভে অবস্থিত শর্টকার্ট ভাইরাসটি উক্ত কম্পিউটারে আক্রান্ত করে। এর ফলে যা হয়, যখন অন্য কোন (ভালো) পেনড্রাইভ ঐ কম্পিউটারে ঢুকানো হয় এবং পেনড্রাইভে ডাটা ট্রান্সফার করার পরে ঐ পেনড্রাইভটি অন্য কোন কম্পিউটারে ঢুকানোর পরে দেখা যায় পেনড্রাইভের মধ্যে কোন ডাটা নেই। অথচ একটু আগেই পেনড্রাইভে ডাটাগুলো কপি করা হয়েছিলো।
সত্যিই বলতে, উক্ত পেনড্রাইভে ডাটাসমূহ রয়েছে কিন্তু সমস্যা হলো পেনড্রাইভের ডাটা গুলো দেখা যায় না যার কারণ হলো ডাটাগুলো পেনড্রাইভে হিডেন (লুকায়িত) হয়ে থাকে। যার কারণে পেনড্রাইভে ডাটার জায়গা দখল করলেও কোন ডাটা দেখা যায় না। তো এ ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে আমি আপনাদের সাথে আমার সংগ্রহে থাকা দারুণ একটি সফটওয়ার শেয়ার করছি যা দিয়ে ১ সেকেন্ডই আপনি আপনার শর্টকার্ট ভাইরাসে আক্রান্ত পেনড্রাইভটি ঠিক করে ফেলতে পারবেন।সফটওয়্যারটির নাম হলো Shortcut Virus Remover.
প্রথমে সফটওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন তারপর সফটওয়্যারটি চালু করুন। তারপর ভাইরাসে আক্রান্ত পেনড্রাইভটি আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করান। তারপর সফটওয়্যারটিতে Pendrive এ ক্লিক করুন।
screenshot_1402
তারপর Select Device এ ক্লীক করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Scan বাটনে ক্লিক করে পেনড্রাইভটি স্ক্যান করুন এবং Delete বাটনে ক্লীক করে ভাইরাসগুলো ডিলেক্ট করে দিন।
ব্যাস, আপনার পেনড্রাইভটি আগের মতো ঠিক হয়ে যাবে এবং পেনড্রাইভটিও শর্টকার্ট ভাইরাস থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে।
(সংগৃহীত)

Comments

Popular posts from this blog

রহস্যময় ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter)!!

রহস্যময় ডার্ক ম্যাটার(Dark matter) ! লিখেছেন : হিমাংশু কর সেপ্টেম্বর 26, 2018 সৃষ্টিতত্ত (cosmology) ও মহাবিশ্বের দুরতম অঞ্চলগুলো সম্পর্কে আমরা খুব কমই জানতে পেরেছি।এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারন হল আমাদের প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা।এ ছাড়াও আলোর গতির সীমাবদ্ধতার কারনেও আমরা এ সকল অঞ্চলগুলো সম্পর্কে এখনো ভাল মত জানি না।তবে আমাদের অর্জন ও কম না।আমরা ইতিমধেই আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশ অভিযান এর জন্য প্রস্তুত হতে পেরেছি।এও বা কম কি?তবে যাই হোক সে আলোচনা আর বাড়াবো না।এবার আমরা লক্ষ করব গ্যালাক্সিগুলোর দিকে।নিউটনের মহাকর্ষ বলের( gravitational force ) সুত্রগুলি যদি আমারা গ্যালাক্সিগুলোর উপর প্রয়োগ করি , তাহলে দেখা যাবে যে, গ্যালাক্সিগুলোর চারিদিকে ছরিয়ে ছিটিয়ে পরার কথা।কিন্তু আমরা জানি গ্যালাক্সি বা তারকাপুঞ্জের ভেতরের বস্তুগুল একটি কেন্দ্রিয় বিন্দুর উপর নির্ভর করে ঘুরতেছে।কারন তাদের পারস্পারিক আকর্ষণ এক ধরনের কন্দ্রাতিক(centripetal) শক্তির সৃষ্টি করে থাকে।অবাক হবার কথা হল হিসাব করে দেখা গেছে এ ধরনের ঘূর্ণন সৃষ্টি করার মত পর্যাপ্ত বস্তু এসব গ্যালাক্সিগুলোর নেই।এই ব্যাপারটি ১৯৭০ এর দশকে ওয়াশিংটন ডি...

বাঘ ও হরিণ: শিক্ষামূলক গল্

বাঘ ও হরিণ: শিক্ষামূলক গল্প - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - এক বনে ছিল এক হিংস্র বাঘ। সে যেকোনো প্রাণীকে দেখলেই ঝাপিয়ে পড়তো। কাউকে সে মানতো না। একদিন এক নিরীহ হরিণ সেই বাঘের কবলে পড়লো। হরিণটা অনেক যুদ্ধ করেও পালাতে পারলো না। বাঘ মাত্র ওকে সুবিধামতো কামড় বসাবে। এমন সময় হরিণের মাথায় একটা বুদ্ধি আসল। হরিণ বলল, “ওহে বাঘ। তুমিতো সবাইকেই খাও। আমায় না হয় ছেড়ে দাও। আমার মাংস খেলে তোমার একটুও পেট ভরবে না। তার চেয়ে বরং বিনিময়ে আমি তোমাকে অনেকগুলো গরু দিবো। তা দিয়ে এক মাস চলে যাবে তোমার।” বাঘ কথাটা শুনে ভেবে দেখল কথাটাতো মন্দ না। তাই সে হরিণটাকে ছেড়ে দিল। পরে হরিণ চলে গেল সেখান থেকে। আর বাঘ তার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। কিন্তু চালাক হরিণকে আর পায় কে? হরিণতো তার উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে জীবনে রক্ষা পেল। তাই গায়ের জোর না থাকলেও বুদ্ধির জোর সবচেয়ে দামি। এই গল্প থেকে আমরা অনেকগুলো শিক্ষা নিতে পারি: 1। কাউকে সহজেই বিশ্বাস করা ঠিক না। সহজেই বিশ্বাস করাটা বোকামি। 2। বিপদে পড়লে ভয় না পেয়ে বরং ভয়টাকে জয় করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। 3। গায়ের শক্তি না থাকলেও বুদ্ধির জোর দিয়ে ...

বাসর রাত- ভালোবাসার গল্প

বাসর রাত সেপ্টেম্বর 25, 2018 গল্প লিখেছেন :  কাল্পনিক বাসর ঘরে ঢুকেই নববধূকে বললাম ‘ ফ্রেশ হয়ে আস। মুখের আটা-ময়দা দেখে বলতে পারবনা তুমি চাঁদের মত সুন্দর’ নববধূ আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকাল। তারপর বলল ‘বিয়ের আগে আমাকে দেখেননি?’ আমি মুখ বাঁকা করে বললাম ‘হ্যাঁ একবার তো দেখেছিলাম কিন্তু সেদিন আরো বেশি আটা-ময়দা ছিল’ নববধূ আমার দিকে যেভাবে তাকাল মনে হচ্ছে আমাকে চিবিয়ে খাবে। তারপর খাট থেকে উঠে ফ্রেশ হতে যাবার জন্য পা বাড়াল। আমি বললাম ‘তোমার নামটা যেন কি?’ নববধূ ভেংচি দিয়ে বলল ‘বাহ মাত্র একদিনে নামটাই ভুলে গেলেন? কালকে তো মনে হয় বলবেন “এই মেয়ে তুমি এ বাড়িতে কি কর” ‘ আমি জোর স্বরে বললাম ‘নামটা জিজ্ঞেস করেছি আর এত কথা শুনিয়ে দিলে। এত বেশি কথা মেয়েদের মুখে মানায় না।’ নববধূ ‘ইরা’ বলেই ফ্রেশ হতে চলে গেল। . আমি বসেবসে হাসছি। আয়নার সামনে গিয়ে হাসছি। এরকম যন্ত্রণা মনে হয় বাসর রাতে কোন মেয়ে পায়নি। ফ্রেশ হয়ে প্যারা ঘরে আবার আসল। এবার চোখেমুখে লজ্জা দেখতে পাচ্ছি। আটা-ময়দা ছাড়া তো ভালই দেখাচ্ছে। গাল ফুলিয়ে বসে আছে। চোখ দিয়ে পানি ঝরবে মনে হয়। আমি বললাম ‘মিসেস প্যারা আপনাকে আটা-ময়দা ছ...