Skip to main content

স্মৃতিশক্তি রক্ষার্থে খাবারের ভূমিকা

স্মৃতিশক্তি রক্ষার্থে খাবারের ভূমিকা
Collected. ০5 অক্টোবর, ২০১৮ : বিভাগ- স্বাস্থ্য টিপস
স্মৃতিশক্তি রক্ষার্থে খাবারের ভূমিকা
বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরের নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। এর মধ্যে অন্যতম হলো মস্তিষ্ক। মস্তিষ্কে পরিবর্তনের ফলে তৈরি হয় বিস্মৃতি। আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হয়ে স্মৃতি হারিয়ে ফেলেছেন এমন অনেকেই আছেন।
স্মৃতিশক্তি হারিয়ে যাওয়া ছাড়াও বুদ্ধির অবনতি, উদাসীনতা, কথা বলায় সমস্যা, কথা জড়িয়ে আসা ইত্যাদি সমস্যা দেখা যায়। বিস্মৃতির কারণ হিসেবে খাদ্যাভ্যাসকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞগণ। আধুনিক জীবন ও রেস্তোরাঁয় খাওয়ার অভ্যাস অনেকটা ভূমিকা রাখে।
তাই বিশেষজ্ঞগণ বলেছেন, কিছু খাদ্যাভ্যাস এই রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে। যেমন-সিলিকন ও কোলিনযুক্ত খাবার এই ধরনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। গরুর মগজ, কলিজা, লেটুস পাতা, পেঁয়াজ, দুধ, ডিম ইত্যাদি সিলিকন সমৃদ্ধ খাবার।
এছাড়া মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখতে কিছু ভিটামিন যেমন-ভিটামিন ই, বিটা ক্যারোটিন ও ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে পর্যাপ্ত। এছাড়া কিছু অ্যামাইনো এসিড যেমন: কোলিন পাওয়া যায় শিম, বরবটি ও বীজ জাতীয় খাবারে। কোলিন মস্তিষ্কে এসিটাইল কোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার তৈরিতে সাহায্য করে।
----Collected.
অন্যান্য পোস্ট সমূহ ঃ
ঘামাচি থেকে মুক্তির উপায়
গরমে সুস্থ থাকতে যা খাবেন।
সকাল বেলার যে 4টি ভুলে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে দেহের।
ভাত খেলে কি সত্যিই ওজন বাড়ে?
ওজন কমাতে খালিপেটে খেতে হবে এই 20টি খাবার।
আঙ্গুল ছুঁলেই বুঝে যাবেন, হার্ট এর রোগে আক্রান্ত কিনা?
পৃথিবীর 33টি আশ্চর্য জায়গা!!
বিনা অপারেশনে গলবে কিডনির পাথর!!
যেন এক পিশাচিনী! ভক্ষণ করেছেন 30 জন মানুষের মাংস!!!
124টি জানা-অজানা মজার তথ্য!!!!
মজাদার আইসক্রিমের জন্মকথা।










Comments

Popular posts from this blog

রহস্যময় ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter)!!

রহস্যময় ডার্ক ম্যাটার(Dark matter) ! লিখেছেন : হিমাংশু কর সেপ্টেম্বর 26, 2018 সৃষ্টিতত্ত (cosmology) ও মহাবিশ্বের দুরতম অঞ্চলগুলো সম্পর্কে আমরা খুব কমই জানতে পেরেছি।এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারন হল আমাদের প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা।এ ছাড়াও আলোর গতির সীমাবদ্ধতার কারনেও আমরা এ সকল অঞ্চলগুলো সম্পর্কে এখনো ভাল মত জানি না।তবে আমাদের অর্জন ও কম না।আমরা ইতিমধেই আন্তঃনাক্ষত্রিক মহাকাশ অভিযান এর জন্য প্রস্তুত হতে পেরেছি।এও বা কম কি?তবে যাই হোক সে আলোচনা আর বাড়াবো না।এবার আমরা লক্ষ করব গ্যালাক্সিগুলোর দিকে।নিউটনের মহাকর্ষ বলের( gravitational force ) সুত্রগুলি যদি আমারা গ্যালাক্সিগুলোর উপর প্রয়োগ করি , তাহলে দেখা যাবে যে, গ্যালাক্সিগুলোর চারিদিকে ছরিয়ে ছিটিয়ে পরার কথা।কিন্তু আমরা জানি গ্যালাক্সি বা তারকাপুঞ্জের ভেতরের বস্তুগুল একটি কেন্দ্রিয় বিন্দুর উপর নির্ভর করে ঘুরতেছে।কারন তাদের পারস্পারিক আকর্ষণ এক ধরনের কন্দ্রাতিক(centripetal) শক্তির সৃষ্টি করে থাকে।অবাক হবার কথা হল হিসাব করে দেখা গেছে এ ধরনের ঘূর্ণন সৃষ্টি করার মত পর্যাপ্ত বস্তু এসব গ্যালাক্সিগুলোর নেই।এই ব্যাপারটি ১৯৭০ এর দশকে ওয়াশিংটন ডি...

বাঘ ও হরিণ: শিক্ষামূলক গল্

বাঘ ও হরিণ: শিক্ষামূলক গল্প - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - এক বনে ছিল এক হিংস্র বাঘ। সে যেকোনো প্রাণীকে দেখলেই ঝাপিয়ে পড়তো। কাউকে সে মানতো না। একদিন এক নিরীহ হরিণ সেই বাঘের কবলে পড়লো। হরিণটা অনেক যুদ্ধ করেও পালাতে পারলো না। বাঘ মাত্র ওকে সুবিধামতো কামড় বসাবে। এমন সময় হরিণের মাথায় একটা বুদ্ধি আসল। হরিণ বলল, “ওহে বাঘ। তুমিতো সবাইকেই খাও। আমায় না হয় ছেড়ে দাও। আমার মাংস খেলে তোমার একটুও পেট ভরবে না। তার চেয়ে বরং বিনিময়ে আমি তোমাকে অনেকগুলো গরু দিবো। তা দিয়ে এক মাস চলে যাবে তোমার।” বাঘ কথাটা শুনে ভেবে দেখল কথাটাতো মন্দ না। তাই সে হরিণটাকে ছেড়ে দিল। পরে হরিণ চলে গেল সেখান থেকে। আর বাঘ তার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল। কিন্তু চালাক হরিণকে আর পায় কে? হরিণতো তার উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে জীবনে রক্ষা পেল। তাই গায়ের জোর না থাকলেও বুদ্ধির জোর সবচেয়ে দামি। এই গল্প থেকে আমরা অনেকগুলো শিক্ষা নিতে পারি: 1। কাউকে সহজেই বিশ্বাস করা ঠিক না। সহজেই বিশ্বাস করাটা বোকামি। 2। বিপদে পড়লে ভয় না পেয়ে বরং ভয়টাকে জয় করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। 3। গায়ের শক্তি না থাকলেও বুদ্ধির জোর দিয়ে ...

বাসর রাত- ভালোবাসার গল্প

বাসর রাত সেপ্টেম্বর 25, 2018 গল্প লিখেছেন :  কাল্পনিক বাসর ঘরে ঢুকেই নববধূকে বললাম ‘ ফ্রেশ হয়ে আস। মুখের আটা-ময়দা দেখে বলতে পারবনা তুমি চাঁদের মত সুন্দর’ নববধূ আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকাল। তারপর বলল ‘বিয়ের আগে আমাকে দেখেননি?’ আমি মুখ বাঁকা করে বললাম ‘হ্যাঁ একবার তো দেখেছিলাম কিন্তু সেদিন আরো বেশি আটা-ময়দা ছিল’ নববধূ আমার দিকে যেভাবে তাকাল মনে হচ্ছে আমাকে চিবিয়ে খাবে। তারপর খাট থেকে উঠে ফ্রেশ হতে যাবার জন্য পা বাড়াল। আমি বললাম ‘তোমার নামটা যেন কি?’ নববধূ ভেংচি দিয়ে বলল ‘বাহ মাত্র একদিনে নামটাই ভুলে গেলেন? কালকে তো মনে হয় বলবেন “এই মেয়ে তুমি এ বাড়িতে কি কর” ‘ আমি জোর স্বরে বললাম ‘নামটা জিজ্ঞেস করেছি আর এত কথা শুনিয়ে দিলে। এত বেশি কথা মেয়েদের মুখে মানায় না।’ নববধূ ‘ইরা’ বলেই ফ্রেশ হতে চলে গেল। . আমি বসেবসে হাসছি। আয়নার সামনে গিয়ে হাসছি। এরকম যন্ত্রণা মনে হয় বাসর রাতে কোন মেয়ে পায়নি। ফ্রেশ হয়ে প্যারা ঘরে আবার আসল। এবার চোখেমুখে লজ্জা দেখতে পাচ্ছি। আটা-ময়দা ছাড়া তো ভালই দেখাচ্ছে। গাল ফুলিয়ে বসে আছে। চোখ দিয়ে পানি ঝরবে মনে হয়। আমি বললাম ‘মিসেস প্যারা আপনাকে আটা-ময়দা ছ...