Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2018

ড্রাই আইস কী?

ড্রাই আইস আকর্ষ ণ  সৃষ্টির জন্যে বিভিন্ন সময় গানের স্টেজে অথবা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সময় কুয়াশার মত ধোঁয়া দেখতে পাই আমরা। এটা আসলে ড্রাই আইস বা শুষ্ক বরফ নামেই পরিচিত। তার মানে কি এটা কঠিন পানি? কিন্তু পানি কঠিন হলে কি সেটা ধোঁয়ার মত উড়বে? ড্রাই আইস প্রথমে ড্রাই আইস কি সেটা বলি। সহজে বললে, শুষ্ক কার্বন-ডাই-অক্সাইডের কঠিন রূপকেই ড্রাই আইস বলে। অনেক কম তাপমাত্রায় এবং কম চাপে (−56.4 °C তাপমাত্রা এবং 5.13 atm চাপে) গ্যাসীয় কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে রেখে দিলে সেটি তরলে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি কঠিন পদার্থের আকার ধারণ করে। এই কঠিন পদার্থটিই আসলে ড্রাই আইস বলে আমরা জানি। তাহলে এই কঠিন পদার্থটি আবার ধোঁয়ার মতই উড়বে কিভাবে? আসলে ড্রাই আইসকে যখন উষ্ণ ও গরম পানির সংস্পর্শে আনা হয়, তখন মেঘের মত দেখতে শুভ্র ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। এই সাদা ধোঁয়াটি কিন্তু কার্বন-ডাই-অক্সাইড নয়, অধিক ঘনমাত্রার পানির বাষ্পের সাথে মিশ্রিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড। ব্যাপার হচ্ছে, প্রচণ্ড ঠাণ্ডার ফলে গরম পানির বাষ্প ঘনীভূত হয়ে এমন আকার ধারণ করে। কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাহিত এই কুয়াশাটা অনেক ভারী হয়, তা...

সানস্ক্রিন কিভাবে সূর্যের আলো থেকে ত্বককে রক্ষা করে ?

সানস্ক্রিনঃ মানুষ সুন্দরের পূজারী। কম বেশি আমরা সবাই রূপ সচেতন। ত্বকের যত্নে মানুষ অনেক রূপচর্চাও করে থাকে। আর এই ত্বকের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকারক হল সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি। অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা পাবার একটি উপায় হল  সানস্ক্রিন(sunscreen)  অথবা sunblock ব্যবহার করা। বিশেষ করে শীতকালে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার কারণে  সানস্ক্রিন  অথবা sunblock এর ব্যবহার বেশি দেখা যায়। কিন্তু এই sunscreen বা sunblock ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর আলোকরশ্মি থেকে রক্ষা করে কিভাবে? সানস্ক্রিন এই sunscreen ও sunblock শুনতে একই ধরণের মনে হলেও এবং এদের কাজের ধরণ একইরকম হলেও, এদের কাজ করার পদ্ধতিতে রয়েছে কিছুটা ভিন্নতা।  সানস্ক্রিন  জৈব এবং অজৈব রাসায়নিক পদার্থে তৈরি, যা ত্বকের উপর প্রলেপ সৃষ্টি করে। এ কারণে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের গভীরে প্রবেশ করতে পারেনা। অন্যদিকে,  sunblock  অতিবেগুনি রশ্মিকে ত্বক থেকে প্রতিফলিত করে, যার ফলে এই রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করতে অক্ষম। কারণ,প্রতিফলনের ফলে এটি ত্বক পর্যন্ত পৌছাতেই পা...

কৃত্রিম বৃষ্টি

কৃত্রিম বৃষ্টি বৃষ্টির  উপকারিতা বলে শেষ করা যাবেনা । প্রচণ্ড গরমে এক পশলা বৃষ্টি স্বস্তির পরশ বুলিয়ে দেয় ।আবার ফসল ফলানোর জন্য হাহাকার উঠে কৃষকের মনে বৃষ্টির জন্য । কেমন হয় যদি কৃত্রিমভাবে করা যায় বৃষ্টিপাত । ঠিক এই কথাই প্রথম ভেবেছিলেন মার্কিন বিজ্ঞানী ভিনসেন্ট শায়েফার। তিনি বাতাসের জলীয় বাষ্পকে জমাট বাঁধিয়ে মেঘ বানাতে ব্যবহার করেছিলেন জমাট বাঁধা কার্বন ডাই অক্সাইডের টুকরা (ড্রাই আইস: Dry Ice)। তিনি বার্কশায়ার পাহাড়ের কাছে ড্রাই আইস ছুঁড়ে দিয়ে তুলোর মতো মেঘ বানাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাই তাঁকেই কৃত্রিম মেঘের জনক বলা হয়ে থাকে। সূর্যের তাপে বিভিন্ন পুকুর, নদী, সাগরের পানি জলীয়বাষ্পে পরিনত হয় । সেই জলীয় বাষ্প হালকা হওয়ার কারণে উপরে উঠে গিয়ে বাতাসের ধূলিকণা, বালুর কণা ইত্যাদির সহায়তায় জমাটবদ্ধ হয়ে তৈরি করে মেঘ। এভাবে মেঘের আকৃতি বড় হতে হতে যখন ভারি হয়ে যায়, তখন হয় বৃষ্টি। এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াটিকে মানবনিয়ন্ত্রীত পন্থায় করাকেই বলা হচ্ছে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত। কৃত্রিম বৃষ্টিপাতে, কখনও পুরো প্রক্রিয়াটি, কখনও তার আংশিক (জলীয় বাষ্পকে মেঘে রূপান্তর) নিয়ন্ত্র...

ভবিষ্যত প্রযুক্তি

ভবিষ্যত প্রযুক্তি প্রযুক্তি   বিশ্বে শেষ কথা বলে কিছু নেই। আজকে হয়তো যে ডিভাইসটি ৪ কেজি ওজনের তা মাস পেরোলেই ৪০০ গ্রামে নেমে আসতে পারে, অথবা যে রোবট এখনো ঠিকভাবে তার আঙুলের নড়াচড়াই করতে অক্ষম, বছর ঘুরলে সেই রোবটটিই হয়তোবা সরাসরি যুদ্ধে ভারী অস্ত্র চালনায় ব্যবহৃত হবে। সে জন্য ভবিষ্যতের কল্পনার উত্তর একমাত্র ভবিষ্যতই দিতে পারে। ভবিষ্যতে দুনিয়া দাপিয়ে বেড়াতে পারে এমন তিনটি প্রযুক্তি পন্যের সাথে পরিচিত হয়ে নিন। ১ )  কালি   মোছার   প্রিন্টার   কাগজে ছাপার কালিতে ভুল পেলে তা শোধরাতে আমরা বিশেষ ফ্লুইড ব্যবহার করি সাধারণত। কিন্তু তাতে করে কাগজের ওপরে বেশ একটা স্তর পড়ে যায় সাদা রঙের। সেই কারণেই হয়তো ডিজাইনার Kim Su Yeon ডেভেলপ করতে চেয়েছেন এমন এক প্রিন্টার যা কাগজে থেকে নিখুঁতভাবে ছাপার কালি মুছে ফেলবে!! ভুল লেখা প্রিন্ট হলেও সমস্যা নেই,সম্পূর্ণ কালি মুছে আবার নতুন করে প্রিন্ট নিন। বিষয়টা কেমন অস্বাভাবিক না? হ্যাঁ, বিষয়টা এমনই যে এটি সাদা কাগজকে তার পূর্বের রূপে ফিরিয়ে দেবে। এতে করে কাগজকে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করা যাবে আর কি! তবে এটা শুধু সম্পূর্ণ কা...

মোবাইল ফোনের টাওয়ার এবং কলিং সিস্টেম

মোবাইল ফোনের টাওয়ার এবং কলিং সিস্টেম আপনারা সবাই তো   মোবাইল   ব্যবহার করেন তাইনা? এটি আমাদের নিত্যদিনের নানা কাজকে করে তুলেছে অনেক সহজ এবং গতিময়। তার সাথে এর খারাপ প্রভাবও অনেক। যত কিছুই হোক মোবাইল বিজ্ঞানের এক চরম আবিষ্কার। এটি ছাড়া বর্তমান দুনিয়ায় আমরা পুরোই অচল। ইন্টারনেট জগত সহ নানান কাজে এটি এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা সবাই মোবাইল ব্যবহার করলেও এটি কিভাবে কাজ করে, ফোন কিভাবে আমরা করতে পারি, এসব সম্পর্কে আমরা কয়জনই বা জানি? আমিও নিজেও খুব একটা জানিনা। তবে যা জানি তার থেকে কয়েকটি কথা শেয়ার করি। যাতে সবাই কিছুটা জানতে পারি। টেকনিক্যাল টার্ম থাকুক, এমনিতেই বলি। আমাদের আশে পাশে অনেক  মোবাইল টাওয়ার  দেখি আমরা। আমরা যেখানেই থাকিনা কেন আমরা কোন না কোন টাওয়ারের আয়ত্ত্বে থাকি। যে কোন একটি টাওয়ারের আয়ত্ত্বে থাকি আমরা, কখনোই একইসাথে ২টা বা এর অধিক টাওয়ারের আয়ত্ত্বে নয়। আমরা যে টাওয়ারের আয়ত্ত্বে থাকি সে টাওয়ারে আমাদের ফোন নাম্বার লিপিবদ্ধ থাকে, যা ওই টাওয়ার একটি সাব-ডিবিশান টাওয়ারকে জানিয়ে দেয়। অনেকগুলো টাওয়ার একটি সাব-ডিবিশান টাওয়ারের আয়ত্ত্বে থাক...

আগুন! আগুন! আগুন! কি এই আগুন???

আগুন! আগুন! আগুন! কি এই আগুন??? শিরোনামটা   দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কোথাও আগুন লাগেনি। আমাদের আশেপাশে বিভিন্ন সময় ঘরবাড়ি বা কোন প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগার কারণে আমাদের মাঝে অগ্নি ভীতি ঢুকে গিয়েছে। তবে এই আগুন আমাদের পূর্বপুরুষেরা আবিষ্কার করেছে বলেই আজ আমরা এই বিলাসিতাপূর্ণ আধুনিক যুগে বসবাস করতে পারছি, একথা নিঃসন্দেহে সবাই স্বীকার করবেন। কিন্তু এই আগুন সম্পর্কে আমাদের ধারণা কতটুকু আছে? দেখি বলুন তো, আগুন  কি? এটা কি তরল, কঠিন, নাকি গ্যাসীয় পদার্থ? আগুন থাক, আপনাদেরকে আর বেশি চিন্তা করতে না বলে আমি নিজেই এ সম্পর্কে কিছু প্যাঁচাল পাড়ার চেষ্টা করি। প্রাচীন গ্রীক অ্যালকেমিস্টরা আগুনকে একটি মৌল পদার্থ ভাবতো। তারা মাটি, বায়ু, পানিকেও মৌল উপাদান হিসেবে বিবেচনা করতো। কিন্তু মৌল পদার্থের আধুনিক সংজ্ঞা থেকে আমরা জানি, এগুলোর কোনোটিই মৌল নয়, বরং এরা বিভিন্ন মৌলের সমন্বয়ে গঠিত। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, আগুন হলো উত্তপ্ত গ্যাসের মিশ্রণ। এটি সৃষ্টি হয় রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে, যা প্রধানত বাতাসের মধ্যকার অক্সিজেন এবং বিভিন্ন ধরণের জ্বালানীর মধ্যে সংঘটিত হয়। এসব বিক্রিয়ার উৎপাদ হ...

ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রযুক্তি- টেলিফোন এবং টেলিগ্রাম

ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রযুক্তি- টেলিফোন এবং টেলিগ্রাম যে প্রযুক্তিগুলো আজ হাতে হাতে, যা ছাড়া আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবন কল্পনা ও করতে পারিনা কেমন ছিল সেই প্রযুক্তিগুলোর শুরু! ঊনবিংশ শতাব্দী  ছিল অনেক উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তির হাতে খড়ি শতক। যে প্রযুক্তিগুলো আজ নতুন রঙ, নতুন ঢঙে দুনিয়া কাঁপাচ্ছে। সেই দুনিয়া বদলে দেয়া প্রযুক্তিগুলোর শুরুর ইতিহাস নিয়ে কয়েক পর্বের ধারাবাহিক এর প্রথম পর্ব এটি। টেলিফোন: প্রথমেই আসা যাক টেলিফোন এর কথায়। প্রথম যখন এমন একটা ধারণা উপস্থাপন করা হল, যে মানুষের কণ্ঠস্বর অনেক দূর পর্যন্ত পাঠানো হয়ত  সম্ভব তখন এটা অনেক টা জাদুবিদ্যার মত শুনিয়েছিল। কিন্তু যখন ১৮৭৬ সালে আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল প্রথম তার "তড়িৎ তারবার্তা" পেটেন্ট করে ফেললেন তখন জাদুবিদ্যার মত শোনানো এই অসম্ভব ব্যাপার বাস্তব হয়ে গেল। এবং রাতারাতি অনেক কিছু বদলে গেল। প্রথম টেলিফোন আজ আমরা কত রকমের ফোন, ফোনের বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম, ফোনেই ইন্টারনেট ব্যবহার, কি না করছি ফোন দিয়ে। অথচ একসময় মানুষের কল্পনাতেও ছিলনা এভাবে দূর থেকে একজন এর কন্ঠ আরেকজনের কাছে পৌছানো যায়। আলেক্সান্ডার গ্রাহা...

ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ব্লকচেইন

ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ব্লকচেইন ক্রিপ্টোকারেন্সি     নিয়ে   আলোচনার আগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সচরাচর ব্যবহৃত মুদ্রাব্যবস্থা নিয়ে একটু জেনে নেয়া যাকঃ বহু বছর আগে থেকেই মানুষ তার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিসপত্র লেনদেন করে আসছে। লেনদেনের সবচেয়ে প্রাচীন এবং অধিক প্রচলিত প্রথার মধ্যে অন্যতম ছিলো বিনিময় প্রথা। কিন্তু মানদন্ডের বিচারে সেখানে বেশ কিছু সমস্যা সৃষ্টি হয়েছেন। ধরা যাক, ফল ব্যবসায়ী শফিক সাহেবের একবস্তা চাল লাগবে এবং বিনিময়ে তাকে এক বস্তা তুলা দিতে হবে। কিন্তু শফিক সাহেবের কাছে কোন তুলা নেই। যেহেতু শফিক সাহেবের কাছে কোন তুলা নেই, তাহলে এখানে বিনিময় কার্য সম্পন্ন হতে পারছেনা। বিনিময় প্রথার এই সমস্যা থেকে নিস্তার পাওয়ার লক্ষ্যে সবাই এমন একটা প্রথা উদ্ভাবনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলো, যেখানে সব ধরণের পণ্যের একটা আদর্শ মূল্য থাকবে। উদাহরণ হিসেবে গোল্ডের কথা বলা যেতে পারে। অনেক বছর আগে থেকে এখনো গোল্ডকে সম্পদ পরিমাপের একটা একক হিসাবে ধরা হত। আগে সরাসরি গোল্ড লেনদেন হত, সেটা একসময় মানুষের প্রয়োজনমত কাগজের মুদ্রা ব্যাবস্থায় রূপ নেয়। এভাবে বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন মুদ্র...

RSS Feed কী?

আর.এস.এস (RSS Feed)? সেটা আবার কি! উপরের এই ছবিটার সাথে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। আমরা বিভিন্ন সাইটে যখন ভিজিট করি, তখন অনেক সাইটেই এই ছবির মত একটা আইকন দেখি। সেটায় লেখা থাকে RSS Feed অথবা Atom । কখনো কি মনে প্রশ্ন জেগেছে, এই আর.এস.এস ফিড বা এটম এর কাজটা কি? যদি প্রশ্নটি মনে জেগে থাকে এবং আপনি এ সম্পর্কে অবগত না থাকেন, তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য! আর . এস . এস .(RSS)  কি ?  কেন  ? ধরুন, আপনি কিছু সাইট নিয়মিত ভিজিট করেন এবং ঐ সাইটের গুরুত্বপূর্ণ লেখাগুলো বা আপডেটগুলো পড়েন। হতে পারে আপনি কোন নিউজ সাইটের সংবাদগুলো সাইটে ঢুকে পড়েন। আবার অনেকগুলো  ব্লগ সাইটেও রেগুলার ভিজিট করেন এবং ঐসব ব্লগের পোস্ট পড়েন। দেখা যায়, এই রকম ১০টা সাইট আপনার রেগুলার দেখা লাগে, আর অন্য ১০টা সাইটের শুধু আপডেট জানতে পারলেই হয়। নিশ্চয় অনেক সময় ব্যয় করা লাগে আপডেটেড থাকার জন্য। কিন্তু যদি এমন হয়, আপনি একটা সাইট বা একটা সফটওয়্যার দিয়েই এই ২০টা সাইটের আপডেট একসাথে জানতে পারবেন বা নিউজের হেড লাইন পেয়ে যাবেন কিংবা ফোরামের লেটেস্ট পোস্টগুলোর টাইটেল এবং সেই সাথে কিছু ভুমিকা পে...